Banner

Ticker

6/recent/ticker-posts

Airdrops কি? এয়ারড্রপ এ কাজ করে মাসে ১০০০-৫০০০ আয় করি

Airdrops কি?
Airdrops মূলত Cryptocurrency...

Airdrops মূলত Cryptocurrency ব্যবহারকারীদের মধ্যে বিনামূল্যে Coin বা Token অফার এর আরেকটি নাম। 
বাড়িয়ে বললে, Crypto Airdrops একটি BlockChain প্রকল্প যা Crypto সম্প্রদায়ের মধ্যে ফ্রি Coin বা Token বিতরণ করে।



যেমন ঃ এয়ারড্রপ মূলত এক ধরনের প্রজেক্ট , ধরুন আপনার একটা কোম্পানি আছে এই কোম্পানির অনেকগুলো প্রোডাক্ট আছে। আপনি নতুন আরো একটি প্রোডাক্ট তৈরি করলেন ।
আপনার পূর্বের যে প্রোডাক্ট গুলো ছিল সেগুলো সম্পর্কে সবাই জানেন । কিন্তু আপনি নতুন যে প্রোডাক্ট তৈরি করলেন এটা সম্পর্কে কিন্তু বাইরের লোক বা অন্যান্য কেউ জানে না । সেক্ষেত্রে আপনি কি করবেন...?

এই ভিডিওটি দেখলে আপনি বিস্তারিত আরো ভালো করে বুঝতে পারবেন



 প্রথমে আপনি নতুন প্রোডাক্ট নিয়ে একটি প্রজেক্ট তৈরি করবেন এবং সেখানে প্রোডাক্ট এর ভালো মন্দ বিষয় থাকবে, এরপর দেশের মানুষকে জানাবেন যে আপনার এই প্রোডাক্টটি অনেক ভালো এই এই উপকার রয়েছে ইত্যাদি। তাছাড়াও আপনার প্রোডাক্ট নিয়ে আপনি মার্কেটিং করবেন দোকানে দোকানে , বলবেন যে ভাই এই প্রোডাক্টটি নতুন এসেছে আপনি এই প্রোডাক্টটি আপনার দোকানে বিক্রি করতে পারেন, ভালো মন্দ দিকগুলো আপনি তাদের কাছে তুলে ধরবেন। এরপর যখন দোকানদার আপনার প্রোডাক্টটি সাধারণ মানুষের কাছে বিক্রি করবেন মানুষ যখন আপনার প্রোডাক্টটির উপকারিতা পাবে । তখন কিন্তু আপনার প্রোডাক্টের ভ্যালু বা দাম বেড়ে যাবে । তখন কিন্তু আপনার প্রোডাক্টটা ও খুব বেশি পরিমাণে সেল হবে।  আর আপনার কোম্পানীর অনেক লাভ হবে

 আমার মনে হচ্ছে আপনারা বিষয়টা এখনো বুঝতে পারেননি আরো বুঝিয়ে বলছি।

 উল্লেখিত বিষয়টা আপনারা একটু বুঝার চেষ্টা করেন

            ১. নতুন একটা প্রোডাক্ট তৈরি করলে
            ২. সেই প্রোডাক্টটি নিয়ে একটি প্রজেক্ট তৈরি করলেন
            ৩. এরপরে আপনি প্রোডাক্ট মার্কেটিং করলেন বিভিন্ন দোকানে বা বিভিন্ন ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে
            ৪. এরপরে আপনার প্রোডাক্টের সাধারণ মানুষের কাছে পৌঁছাল
            ৫. সাধারণ মানুষ আপনার প্রোডাক্টের উপকার পেল প্রোডাক্টই ভাল মনে করল
            ৬. এরপর আপনার কোম্পানির প্রোডাক্ট বাই এবং সেল বেড়ে গেল
            ৭. আপনার কোম্পানির লাভ হতে থাকলো

Airdrops বা Cryptocurrency এর বিষয়টি ও একরকম।
যখন মার্কেটের নতুন কোন ক্রিপ্টোকারেন্সি বা টোকন আসে , তখন ওই ক্রিপ্টোকারেন্সি বা টোকেন এর একটি প্রজেক্ট তৈরি করতে হয়। এর পরে সেটাকে মার্কেটিং করতে হয় বা মানুষের কাছে পৌঁছাতে হয়। 
 এগুলা কিভাবে পৌঁছায়,
এগুলো মূলত অনলাইনের মাধ্যমে মানুষের কাছে পৌঁছাতে হয়,
বিভিন্ন সোশ্যাল মিডিয়া রয়েছে , এরপরে টেলিগ্রামে অনেক বড় বড় গ্রুপ রয়েছে এবং টুইটার কে তো  ক্রিপ্টোকারেন্সি জগত বলা হয় এরপর রয়েছে ফেসবুক ইউটিউব । এসমস্ত অনলাইন মাধ্যম গুলোতে প্রচার করা হয় মানুষের কাছে পৌঁছানো হয়।
এই যে মানুষের কাছে পৌঁছানোর মাধ্যম টায় প্রজেক্ট বা এয়ার্ড্রপ বলে ।

 এয়ার্ড্রপ সম্পর্কে আরো জানতে এখানে ক্লিক করুন

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

0 মন্তব্যসমূহ

A ads